দৈনিক সময়ের কাগজ সবার সঙ্গে, সব সময়
আব্বাস আলী। ঝিনাইদহ
দেশে করোনায় সৃষ্ট বিপর্যয়ের মধ্যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ৬ আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ রেখেছে সরকার। তবে এ সময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অফিস শুধুমাত্র প্রশাসনিক রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজনে সীমিত আকারে খোলা রাখা যাবে বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছিলো।
কিন্তু এখনো অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু হলেও কেউ মানছে না সরকারের দেয়া নিয়ম। এর আগে জরুরি ভিত্তিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়েরের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে জানানো হয়েছে। সেখানে প্রধান তিনটা শর্ত মেনে প্রতিষ্ঠান খুলতে বলা হয়েছিলো।
১. বিশেষ করে ছাত্রভর্তি, বিজ্ঞানাগার, পাঠাগার, যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণ, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় ইত্যাদির কাজে অফিস খোলা রাখা যাবে।
২. অসুস্থ শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী, সন্তান সম্ভবা নারী এবং ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বাবস্থায় মাস্ক পরিধান এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ কিংবা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক জারিকৃত সকল স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে।
