জিয়ারত জুয়েলঃ দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর ১৯ বছর পর মেম্বার,চেয়ারম্যানের নির্বাচন পেয়ে নতুন মেম্বার,চেয়ারম্যান নির্বাচিত করল বাসাইল সদর ইউনিয়নবাসী।ভোট দিয়ে আনন্দ প্রকাশ করে নাইকানীবাড়ি গ্রামের খোয়াজ মিয়া বলেন কবে যে মেম্বার,চেয়ারম্যানের ভোট দিয়েছি ভুলেই গিয়েছিলাম ভোট দিতে পেরে খুবই ভালো লাগছে,একইভাবে হান্দুলীপাড়া,মিরিকপুর,রাশড়া গ্রামের অনেকেই ভোট দিতে পেরে আনন্দ-উচ্ছাস্ প্রকাশ করেন।
অবিভক্ত বাসাইল ইউনিয়নের শেষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৩ সালে এরপর ২০১১ সালে ৭,৮,৯ নং ওয়ার্ড রেখে বাসাইল পৌরসভা ঘোষণা করা হয়।তারপর সীমানা জটিলতা ও ভোটার সংখ্যা কম হওয়ার কারনে নির্বাচন স্থগিত ছিল ১৯ বছর।পরবর্তীতে বাসাইল সদর ইউনিয়ন পুনর্গঠিত হওয়ার পর নির্বাচন কমিশন গত ২৫ শে এপ্রিল তাদের ওয়েবসাইটে দেশের বিভিন্ন ইউনিয়নের সঙ্গে বাসাইল সদর ইউনিয়নের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে।তারই প্রেক্ষিতে গত বুধবার ১৫ জুন সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত শান্তিপূর্নভাবে ইভিএমে ভোট গ্রহন সম্পূর্ণ হয়।রাতে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মনি শংকর রায় ফলাফল ঘোষণা করেন। এতে বাসাইল সদর ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকা প্রতিকের প্রার্থী সোহানুর রহমান সোহেল ২ হাজার ৬৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী আনারস প্রতিকের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফুল ইসলাম সোহেল পেয়েছন ২ হাজার ১৫২ ভোট। মোটরসাইকেল প্রতিক নিয়ে হারুন অর রশিদ পান ২৮৫ ভোট এবং চশমা প্রতিক নিয়ে বাছেদুল আলম সিদ্দিকী পান ১৭৬ ভোট।