যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে… একবার না পারিলে দেখো শতবার। এখানে পরাজয়ের পক্ষে কোন যুক্তি নেই, বিজয় অথবা মৃত্যু’ বিজয়ীর হাতেই থাকে ইতিহাস লেখার কলম। মহাপরিক্রমশালী স্রোতের বিপরীতের যুদ্ধটা পাহাড় কেটে রাস্তা তৈরির উদ্যোগ নেওয়া চীনের সেই কৃষকই আমাদের বাতিঘর, কখনও সম্ভব না, হবে না বলে যদি থেমে থাকি, গা ভাসিয়ে দিই তাহলে সত্যিই কখনও হবে না। বিপ্লব কখনও সফলতার হিসেব করে না, অসমাপ্ত বিপ্লবের জনক চারু মজুমদার আজও সাহস যোগায়, চে’র বলিভিয়া হাতছানি দিয়ে ডাকে, নিপীড়িত মানুষ জানে, শেষ ঠিকানায় সাড়ে তিন হাতের বেশি কারও না।
সাদা অস্ত্রের স্বৈরাচার ক্ষমতার নিরাপত্তায় শংকিত, ভাত ও অধিকারের যোদ্ধারা জেল-জুলুম-হুলিয়ায় মুচকি হাসে। সভা-সমাবেশ, স্লোগান বুলেটে থামাতে পারলেও বুকের ভেতর জ্বলতে থাকা দ্রোহের আগুন বাড়তে থাকে। মুক্তি আসবেই, প্রকৃতি ভারসাম্য রক্ষার কারিগর, সঠিক বিচার করতে সে ভুল করে না।